বিয়ের প্রলোভনে অন্তরঙ্গের গোপন ভিডিও ধারণ, লম্পট প্রেমিক আটক
ডেস্ক রিপোর্ট :: বিয়ে করার প্রলোভন দেখিয়ে গোপনে অন্তরঙ্গ গোপন ভিডিও ভাইরাল করে তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়ার চেষ্টার অভিযোগে এক লম্পট প্রেমিককে আটক করে সিলেট কতোয়ালী মডেল থানা পুলিশ। এ ঘটনায় শাহী ঈদগাহ এলাকার ভোক্তভোগী এক তরুণী বাদী হয়ে সিলেট কতোয়ালী মডেল থানায় একটি অভিযোগ দাখিল করেছেন।
অভিযোগের ভিত্তিতে সিলেট কতোয়ালী থানা পুলিশ বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করে এসি ইসমাইল মিয়া ও ওসি সেলিম মিয়ার সহযোগিতায় এএসআই মো. ইসমাইল হোসেন নেতৃত্বে মোবাইল ট্র্যাকিংয়ের মাধ্যমে একদল পুলিশ ১৯ জুলাই দুপুর ১টায় নগরীর সুরমা পয়েন্ট থেকে প্রমাণ সহ ছাতক উপজেলার চিছরাওলী বড়াইয়া বাজার গ্রামের মাহমুদুর রহমানের ছেলে তৌহিদুর রহমান এহিয়া নামক ঐ ব্যক্তিকে আটক করে। পুলিশের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে একই অভিযোগে তার বিরুদ্ধে একাধিক তরুণী কোতোয়ালি থানায় সাধারণ ডায়রি করেন।
অভিযোগে উল্লেখ, ভিক্টিম তরুণী সিলেট লিডিং ইউনিভার্সিটির ছাত্রী। প্রায় ৫ থেকে ৬ মাস পূর্বে গ্রেপ্তার তাওহিদুর রহমান এহিয়ার সাথে ফেসবুকে পরিচয় হয় ভিক্টিমের। এরপর থেকে ভিক্টিম তরুণী ও তৌহিদুর রহমান এহিয়ার সাথে বিভিন্ন সময়ে যোগাযোগ হতো। এ যোগাযোগের মাধ্যমে প্রেমের সম্পর্ক হয় তাদের। তৌহিদুরের প্রেমের সুবাদে ভিক্টিম তরুণীর বাসায় যাতায়াত শুরু করেন। এর ফলশ্র“তিতে গত ৯ জুলাই বিকেল সাড়ে ৫টায় ভিক্টিম তরুণীর বাসায় বিবাহের প্রলোভন দেখিয়ে তৌহিদুর অন্তরঙ্গ মুহূর্ত তৈরির জন্য বাধ্য করে। পরে ভিক্টিম তরুণী তার বিয়ের প্রলোভনে রাজিন হন এবং কৌশলে তাদের অন্তরঙ্গের ভিডিও তৌহিদুর নিজ মোবাইল ফোনে ধারণ করে নেন। ভিক্টিম তরুণীর যদি তৌহিদুরের যোগাযোগ বন্ধ করে দেয় তাহলে তৌহিদুরের সে ভিডিও চিত্র তরুণীর পরিবারের লোকজন ও যোগাযোগ মাধ্যমেও ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি প্রদান করে। এ ঘটনার সতত্য যাচাই করতে ভিক্টিম তরুণী গত ১৭ জুলাই সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সুরমা মার্কেটের একটি রেস্টুরেন্টে যান এবং তৌহিদুরের ধারণ করা ঐ ভিডিও চিত্র দেখে হমভম্ব হয়ে যান। ভিডিও চিত্র মুছে ফেলতে ভিক্টিম তরুণী অনেক অনুরোধ করার পরও সে রাজি হয়নি তৌহিদুর বরং অন্যান্য মেয়েদের সাথে তার যোগাযোগ করিয়ে দেওয়ার জন্য ভিক্টিম তরুণীর উপর চাপ প্রয়োগ করেন। তার প্রস্তাবে রাজি না হলে ভিডিও চিত্র সবার মাঝে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি প্রদান করেন তৌহিদুর। উক্ত ঘটনার উপর্যুক্ত বিচারের জন্য ভিক্টিম তরুণী প্রশাসনের উর্ধ্বতন মহলের কাছে দাবী জানিয়েন।
উল্লেখ্য, এ ঘটনায় ও মামলা সংক্রান্ত ব্যাপারে ভিক্টিম তরুণীকে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করেছেন সম্মিলিত নাট্য পরিষদ সিলেটের সাধারণ সম্পাদক রজত কান্তি গুপ্ত, বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস ফাউন্ডেশন (মানবাধিকার) সিলেট বিভাগের প্রেসিডেন্ট ও একদল ফিনিক্স সংগঠনের উপদেষ্টা সৈয়দ সাইদুল ইসলাম দুলাল, একদল ফিনিক্স সংগঠনের প্রেসিডেন্ট আবু বকর আল আমিন প্রমুখ।
অভিযোগের ভিত্তিতে সিলেট কতোয়ালী থানা পুলিশ বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করে এসি ইসমাইল মিয়া ও ওসি সেলিম মিয়ার সহযোগিতায় এএসআই মো. ইসমাইল হোসেন নেতৃত্বে মোবাইল ট্র্যাকিংয়ের মাধ্যমে একদল পুলিশ ১৯ জুলাই দুপুর ১টায় নগরীর সুরমা পয়েন্ট থেকে প্রমাণ সহ ছাতক উপজেলার চিছরাওলী বড়াইয়া বাজার গ্রামের মাহমুদুর রহমানের ছেলে তৌহিদুর রহমান এহিয়া নামক ঐ ব্যক্তিকে আটক করে। পুলিশের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে একই অভিযোগে তার বিরুদ্ধে একাধিক তরুণী কোতোয়ালি থানায় সাধারণ ডায়রি করেন।
অভিযোগে উল্লেখ, ভিক্টিম তরুণী সিলেট লিডিং ইউনিভার্সিটির ছাত্রী। প্রায় ৫ থেকে ৬ মাস পূর্বে গ্রেপ্তার তাওহিদুর রহমান এহিয়ার সাথে ফেসবুকে পরিচয় হয় ভিক্টিমের। এরপর থেকে ভিক্টিম তরুণী ও তৌহিদুর রহমান এহিয়ার সাথে বিভিন্ন সময়ে যোগাযোগ হতো। এ যোগাযোগের মাধ্যমে প্রেমের সম্পর্ক হয় তাদের। তৌহিদুরের প্রেমের সুবাদে ভিক্টিম তরুণীর বাসায় যাতায়াত শুরু করেন। এর ফলশ্র“তিতে গত ৯ জুলাই বিকেল সাড়ে ৫টায় ভিক্টিম তরুণীর বাসায় বিবাহের প্রলোভন দেখিয়ে তৌহিদুর অন্তরঙ্গ মুহূর্ত তৈরির জন্য বাধ্য করে। পরে ভিক্টিম তরুণী তার বিয়ের প্রলোভনে রাজিন হন এবং কৌশলে তাদের অন্তরঙ্গের ভিডিও তৌহিদুর নিজ মোবাইল ফোনে ধারণ করে নেন। ভিক্টিম তরুণীর যদি তৌহিদুরের যোগাযোগ বন্ধ করে দেয় তাহলে তৌহিদুরের সে ভিডিও চিত্র তরুণীর পরিবারের লোকজন ও যোগাযোগ মাধ্যমেও ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি প্রদান করে। এ ঘটনার সতত্য যাচাই করতে ভিক্টিম তরুণী গত ১৭ জুলাই সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সুরমা মার্কেটের একটি রেস্টুরেন্টে যান এবং তৌহিদুরের ধারণ করা ঐ ভিডিও চিত্র দেখে হমভম্ব হয়ে যান। ভিডিও চিত্র মুছে ফেলতে ভিক্টিম তরুণী অনেক অনুরোধ করার পরও সে রাজি হয়নি তৌহিদুর বরং অন্যান্য মেয়েদের সাথে তার যোগাযোগ করিয়ে দেওয়ার জন্য ভিক্টিম তরুণীর উপর চাপ প্রয়োগ করেন। তার প্রস্তাবে রাজি না হলে ভিডিও চিত্র সবার মাঝে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি প্রদান করেন তৌহিদুর। উক্ত ঘটনার উপর্যুক্ত বিচারের জন্য ভিক্টিম তরুণী প্রশাসনের উর্ধ্বতন মহলের কাছে দাবী জানিয়েন।
উল্লেখ্য, এ ঘটনায় ও মামলা সংক্রান্ত ব্যাপারে ভিক্টিম তরুণীকে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করেছেন সম্মিলিত নাট্য পরিষদ সিলেটের সাধারণ সম্পাদক রজত কান্তি গুপ্ত, বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস ফাউন্ডেশন (মানবাধিকার) সিলেট বিভাগের প্রেসিডেন্ট ও একদল ফিনিক্স সংগঠনের উপদেষ্টা সৈয়দ সাইদুল ইসলাম দুলাল, একদল ফিনিক্স সংগঠনের প্রেসিডেন্ট আবু বকর আল আমিন প্রমুখ।


কোন মন্তব্য নেই